SSC (এসএসসি) ভূগোল ও পরিবেশ ১২তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২, SSC Bhugola O Paribesa Assignment Answer 12th Week 2022, এসএসসি ১২তম সপ্তাহ ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান

 

এসএসসি ১২তম সপ্তাহ ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২, SSC Bhugola O Paribesa Assignment Answer 12th Week 2022

এসএসসি ১২তম সপ্তাহ ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২, SSC Bhugola O Paribesa Assignment Answer 12th Week 2022

বাংলাদেশে চলমান কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক পুনর্বিন্যাস কৃত পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের শিখন কার্যক্রমে পুরোপুরি সম্পৃক্তকরণ ও ধারাবাহিক মূল্যায়ন এর আওতায় আনার জন্য ১২তম সপ্তাহের  অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে। ২৬ শে জানুয়ারি ২০২২ থেকে ১২তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম শুরু হবে। ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ১২তম সপ্তাহের  অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে এবং শিক্ষার্থীরা তাও বাসায় বসে উত্তর প্রদান করে তা নিজ দায়িত্বে যত দ্রুত সময়ের মধ্যে শিক্ষকের নিকট হস্তান্তর করবেন। ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান, SSC assignment 12th week answer 2022, ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ১২তম সপ্তাহের সমাধান

SSC (এসএসসি) ভূগোল ও পরিবেশ ১২তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ২০২২, SSC Bhugola O Paribesa 12th week assignment answer 2022

SSC (এসএসসি) ভূগোল ও পরিবেশ ১২তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ২০২২

SSC (এসএসসি) ভূগোল ও পরিবেশ ১২তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২, SSC Bhugola O Paribesa 12th week assignment answer 2022


বিষয়ঃ ভূগোল ও পরিবেশ
বিষয় কোডঃ ১১০

[ বিঃদ্রঃ ১. প্রশ্নে রচনা আকারে লিখতে বলা হয়েছে । ২. নির্দেশনায় আবার প্রতিবেদন আকারে লিখতে বলা হয়েছে । আমি প্রতিবেদন আকারে লিখলাম । স্কুলে একটু কথা বলে নেওয়ার চেষ্টা করো । স্যাররা যদি রচনা আকারে লিখতে বলেন , তাহলে এই উত্তরপত্রের প্রতিবেদন অংশটুকু বাদ দিয়ে দিলেই হয়ে যাবে। ]

শিরোনামঃ “মানচিত্র গঠন ও এর ব্যবহার”


তারিখ : ২১ ফেব্রুয়ারি , ২০২২ 

বরাবর

প্রধান শিক্ষক

মহারাজপুর উচ্চ বিদ্যালয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।


বিষয় : " রাতিনের মানচিত্র দুটির প্রকৃতি বিশ্লেষণপূর্বক একটি প্রতিবেদন ।


জনাব , বিনীত নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং ম.উ.বি ৩১৯৮-৬ তারিখ : ১৬ ফেব্রুয়ারি , ২০২২ অনুসারে রাতিনের মানচিত্র দুটির প্রকৃতি বিশ্লেষণপূর্বক প্রতিবেদনটি নিম্নে পেশ করছি। রাতিনের মানচিত্র দুটির প্রকৃতি বিশ্লেষণ


ভূমিকা : মানচিত্র হলো একটি ড্রয়িং বা রেখাঙ্কন যা ভূপৃষ্ঠের কোনো ছোট বা বৃহৎ অঞ্চলকে উপস্থাপন করে থাকে । মানচিত্র কোনো অঞ্চল বা দেশের ভূপ্রকৃতি , জলবায়ু , উদ্ভিদ , মাটি , পানি ও অনেক কিছু সম্পর্কে ধারণা দেয় । এর সাহায্যে আমরা বিভিন্ন মহাদেশ ও মহাসাগরের অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারি । মানচিত্রে একটি ছোট কাগজের মধ্যে অতি নিখুঁতভাবে বিভিন্ন বিষয়ের অবস্থা দেখানো যায় । 

(ক) নং প্রশ্নের উত্তর

ইংরেজি ‘ map ' শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ মানচিত্র । ল্যাটিন শব্দ ' mappa ' থেকে ' map ' শব্দটি এসেছে । ল্যাটিন ভাষায় কাপড়ের টুকরাকে ' mappa ' বলে । আগেকার দিনে কাপড়ের উপরই map বা মানচিত্র আঁকা হতো । পৃথিবী বা কোনো অঞ্চল বা এর অংশবিশেষকে কোনো সমতল ক্ষেত্রের উপর অঙ্কন করাকে মানচিত্র বলে । মানচিত্র হলো নির্দিষ্ট খেলে অক্ষরেখা বা দ্রাঘিমারেখাসহ কোনো সমতল ক্ষেত্রের উপর পৃথিবী বা এর অংশবিশেষের অঙ্কিত প্রতিরূপ । এই সমতল ক্ষেত্র হতে পারে এক টুকরা কাপড় বা কাগজ । 

একটি বৃহদাকার দেশ ও মহাদেশকে আমরা একটি ছোট বই বা খাতার পৃষ্ঠায় অঙ্কন করে দেখাতে পারি । এছাড়া মানচিত্রটির সঙ্গে ভূমির প্রকৃত দূরত্বটি বোঝানোর জন্য স্কেল ব্যবহার করে ভালোভাবে প্রকাশ করতে পারি । মানচিত্র বললেই আমাদের চোখে ভেসে ওঠে একটি দেশ , একটি অঞ্চল তথা একটি ভূখণ্ডের চিত্র বা একটি মহাদেশ বা সমগ্র পৃথিবী । একটি মানচিত্রের মধ্যে কতকগুলো সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করে মহাদেশটিতে কতটি দেশ এবং একেকটি দেশের মধ্যে কতটি প্রদেশ , বিভাগ , জেলা , রাস্তা , নদ - নদী , হ্রদ , পাহাড় - পর্বত ইত্যাদি দেখাতে পারি । এভাবে একটি দেশ ও মহাদেশের মধ্যে আমরা চাইলে ছোট একটি স্থানকেও সাংকেতিক চিহ্নের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে পারি । সর্বোপরি বলা যায় , কোনো স্থানের অবস্থান থেকে শুরু করে ঐ স্থানের খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে অবহিত হওয়ার জন্য মানচিত্রের কোনো বিকল্প নেই ।

(খ) নং প্রশ্নের উত্তর

মানচিত্র অনেক প্রকার হতে পারে । সাধারণত মানচিত্রে ব্যবহৃত স্কেল এবং বিষয়বস্তু অনুসারে মানচিত্রগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা হয় ।

স্কেল অনুসারে মানচিত্র আবার দুই প্রকারের –

( ক ) বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র এবং 

( খ ) ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র । 

নৌচলাচল সংক্রান্ত নাবিকদের চার্ট , বিমানচলাচল সংক্রান্ত বৈমানিকদের চার্ট , মৌজা মানচিত্র বা ক্যাডাস্ট্রাল মানচিত্র প্রভৃতি বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র । একটি ছোট এলাকা অনেক বড় করে দেখানো হয় বলে মানচিত্রের মধ্যে অনেক জায়গা থাকে এবং অনেক কিছু তথ্য এরূপ মানচিত্রে ভালোভাবে দেখানো যায় । ভূচিত্রাবলি মানচিত্র , দেয়াল মানচিত্র প্রভৃতি ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র । সমগ্র পৃথিবী বা মহাদেশ বা দেশের মতো বড় অঞ্চলকে একটি ছোট কাগজে দেখানো হয় বলে এ প্রকার মানচিত্রে বেশি জায়গা থাকে না । ফলে এ মানচিত্রে বেশি কিছু দেখানো যায় না ।

উপস্থাপিত বিষয়বস্তু হিসেবেও মানচিত্রগুলো দুই প্রকারের –

( ক ) গুণগত মানচিত্র এবং

( খ ) পরিমাণগত মানচিত্র ।


( ক ) গুণগত মানচিত্র : ভূতাত্ত্বিক মানচিত্র , ভূসংস্থানিক মানচিত্র , ভূমিরূপের মানচিত্র , মৃত্তিকা মানচিত্র , দেয়াল মানচিত্র , ভূচিত্রাবলি মানচিত্র , স্থানীয় বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র এবং মৌজা মানচিত্র গুণগত মানচিত্রের অন্তর্গত ।

( খ ) পরিমাণগত মানচিত্র : বায়ুর উত্তাপ , বৃষ্টিপাতের পরিমাণ , জনসংখ্যার বণ্টন , জনসংখ্যার ঘনত্ব , খনিজ উৎপাদন , বনজ উৎপাদন , শিল্পজ উৎপাদন প্রভৃতি পরিসংখ্যান তথ্য যেসব মানচিত্রে দেখানো হয় সেসব মানচিত্র পরিমাণগত মানচিত্রের অন্তর্গত । কার্যের উপর ভিত্তি করে কয়েক প্রকার মানচিত্র নিম্নরূপ 

১। ক্যাডাস্ট্রাল বা মৌজা মানচিত্র ( Cadastral or Mouza map )

২। ভূসংস্থানিক মানচিত্র ( Topographic map )

৩। দেয়াল মানচিত্র ( Wall map )

৪। ভূচিত্ৰাৰপি বা এটলাস মানচিত্র 

৫। প্রাকৃতিক মানচিত্র ( Physical map ) । 

৬। ভূতাত্ত্বিক মানচিত্র ( Geological map ) 

৭ । জলবায়ুপত মানচিত্র ( Climatic map ) 

৮। উদ্ভিদ বিধরক মানচিত্র ( Vegetation map ) 

৯। মৃত্তিকা বিষয়ক মানচিত্র ইত্যাদি ।

(গ) নং প্রশ্নের উত্তর

স্থানীয় বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র গঠন ভূগোল শাস্ত্রের একটি প্রধান ও প্রয়োজনীয় বিষয় । এই বিশাল পৃথিবীকে অথবা পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের এক একটি সামাজিক রূপ এই ধরনের মানচিত্রের মধ্যে যেভাবে ফুটিয়ে তোলা যায় অন্য কোনো উপায়েই তা সম্ভব নয় । স্থানীয় বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রে বিভিন্ন প্রতীক চিহ্নের মাধ্যমে ভূপ্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়সমূহের একটি সুন্দর প্রতিচ্ছবি দেখতে পাওয়া যায় । এই প্রতীকগুলোর মাধ্যমে একদিকে যেমন পাহাড় - পর্বত , নদী - নালা , মালভূমি , হ্রদ , সমভূমি , পুকুর , ঝিল , বনভূমি প্রভৃতি বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিষয়ের পরিচয় পাওয়া যায় তেমনি অন্যদিকে রাস্তাঘাট , হাটবাজার , মসজিদ , মন্দির , হাসপাতাল , খেলার , মাঠ , জনবসতি , মানুষের ঘনত্ব , জীবিকা অর্জনের উপায় প্রভৃতি নানা সাংস্কৃতিক তথ্যেরও পরিচয় পাওয়া যায় । এই কারণে কোনো একটি অঞ্চলের সুবিধা - অসুবিধা , পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং নানা সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান করতে চাইলে এই মানচিত্রে তথ্য - উপাত্ত উপস্থাপনের নিয়মাবলি জানা একান্ত প্রয়োজন । যে কোনো ভাষায় একটি মানচিত্র পাঠ করতে হলে নানা ধরনের প্রতীক চিহ্নের সাহায্য নিতে হয় । পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ তাদের স্থানীয় বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রের মধ্যে এ সকল প্রতীক চিহ্ন ব্যবহার করে আসছে । এই কারণে এসব চিহ্নকে আন্তর্জাতিক প্রচলিত প্রতীক চিহ্ন বলে ।

আন্তর্জাতিক সাংকেতিক চিহ্ন
আন্তর্জাতিক সাংকেতিক চিহ্ন

স্থানীয় বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র পাঠ করার জন্য এই প্রতীক চিহ্নগুলো অত্যন্ত জরুরি বলে মানচিত্রের নিচের দিকে এই প্রতীক চিহ্নগুলোর সূচক ( Legend ) দেওয়া থাকে । যে ব্যক্তির এই চিহ্নগুলো সম্বন্ধে যত ভালো ধারণা থাকবে তিনি তত ভালোভাবে এই মানচিত্র পাঠ করতে পারবেন ।

(ঘ) নং প্রশ্নের উত্তর

উদ্দীপকে উল্লিখিত মানচিত্র দুটি হলো ক্যাডাস্ট্রাল বা মৌজা মানচিত্র ও ভূসংস্থানিক মানচিত্র । নিচে এদের ব্যাখ্যা দেওয়া হলো – 

১। ক্যাডাস্ট্রাল বা মৌজ্জা মানচিত্র ( Cadastral or Mouza map ) : ক্যাডাস্ট্রাল শব্দটি এসেছে ফ্রেঞ্চ শব্দ ক্যাডাস্ট্রে ( Cadastre ) থেকে , যার অর্থ হচ্ছে রেজিস্ট্রিকৃত নিজের সম্পত্তি । এই মানচিত্র তৈরি করা হয় সাধারণত কোনো রেজিস্ট্রিকৃত ভূমি অথবা বিল্ডিং - এর মালিকানার সীমানা চিহ্নিত করার জন্য । আমাদের দেশে আমরা যে মৌজা মানচিত্রগুলো দেখতে পাই সেগুলো আসলে ক্যাডাস্ট্রাল মানচিত্র । এই মানচিত্রের মাধ্যমেই হিসাব করে সরকার ভূমির মালিক থেকে কর নিয়ে থাকে । এই মানচিত্রের সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে আমাদের গ্রামের মানচিত্রগুলো ( চিত্র ৩.৩ ) । এই মানচিত্রে নিখুঁতভাবে সীমানা দেওয়া থাকে । এই মানচিত্রগুলো মৌজা মানচিত্র । এই ধরনের মানচিত্রের মধ্যে বিবিধ তথ্য প্রকাশ করা হয় । শহরের পরিকল্পনার মানচিত্রও এই মৌজা মানচিত্রের অন্তর্ভুক্ত । 

২। ভূসংস্থানিক মানচিত্র ( Topographic map ) : ভূসংস্থানিক- এর আরেক নাম হচ্ছে স্থানীয় বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র । এই মানচিত্রগুলো প্রকৃত জরিপকার্যের মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয় । সাধারণত এর মধ্যে প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক দুই ধরনের উপাদান দেখতে পাওয়া যায় । এই ধরনের মানচিত্রের স্কেল একেবারে ছোট না হলেও মৌজা মানচিত্রের মতো বৃহত্ত নয় । এই মানচিত্রগুলোতে কিন্তু জমির সীমানা দেখানো হয় না । ভূপ্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে পাহাড় , মালভূমি , সমভূমি , নদী , উপত্যকা , হ্রদ প্রভৃতি দেখানো হয় । অন্যদিকে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য হিসেবে রেলপথ , হাটবাজার , পোস্ট অফিস , সরকারি অফিস , খেলার মাঠ , মসজিদ , মন্দির প্রভৃতি নিখুঁতভাবে দেখানো হয় । বর্তমান যুগে বিমান থেকে ছবি তোলার মাধ্যমে এই মানচিত্রের নবযুগের সূচনা হয় । এই মানচিত্রের স্কেল ১ : ২০,০০০ হলে ভালোভাবে বৈশিষ্ট্যগুলো প্রকাশ পায় । বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন স্কেলে এই মানচিত্র তৈরি করে । সবচেয়ে আদর্শ ও জনপ্রিয় হচ্ছে ব্রিটিশদের তৈরি করা মানচিত্র যার স্কেল ছিল ১ : ২৫,০০০ থেকে ১ : ১০০,০০০ এবং আমেরিকাতে এই মানচিত্রের স্কেল থাকে  সাধারণত ১ : ৬২,৫০০ এবং ১ : ১২৫,০০০ । বাংলাদেশ সাধারণত ব্রিটিশ স্কেলটি অনুসরণ করে । 


মতামত : একটি দেশ ও মহাদেশের মধ্যে আমরা চাইলে ছোট একটি স্থানকেও সাংকেতিক চিহ্নের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে পারি । সর্বোপরি বলা যায় , কোনো স্থানের অবস্থান থেকে শুরু করে ঐ স্থানের খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে অবহিত হওয়ার জন্য মানচিত্রের কোনো বিকল্প নেই ।


উপসংহার : এই বিশাল পৃথিবীকে অথবা পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের এক একটি সামাজিক রূপ এই ধরনের মানচিত্রের মধ্যে যেভাবে ফুটিয়ে তোলা যায় অন্য কোনো উপায়েই তা সম্ভব নয় । স্থানীয় বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রে বিভিন্ন প্রতীক চিহ্নের মাধ্যমে ভূপ্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়সমূহের একটি সুন্দর প্রতিচ্ছবি দেখতে পাওয়া যায় ।

প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা :

‘ক’ দশম শ্রেণি , 

রোল : ০১

মহারাজপুর উচ্চ বিদল্যায়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

প্রতিবেদন তৈরির তারিখ : ১৯ ফেব্রুয়ারি , ২০২২

প্রতিবেদন তৈরির সময় : রাত ৭ টা ।


SSC (এসএসসি) ভূগোল ও পরিবেশ ১২তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২, SSC Bhugola O Paribesa 12th week assignment answer 2022

এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url