ভাবসম্প্রসারণ কি? ভাবসম্প্রসারণ তালিকা। ভাব-সম্প্রসারণ কাকে বলে | কৌণিক বার্তা Emotion-expansion list

ভাব - সম্প্রসারণ কি? ভাব-সম্প্রসারণ কাকে বলে?

 

ভাবসম্প্রসারণ কি? ভাবসম্প্রসারণ কাকে বলে?

ভাবসম্প্রসারণ মানুষ কখনো কখনো অল্প কথায় মনের ভাব প্রকাশ করে । এই ভাবকে ঠিক রেখেই এর সম্প্রসারণ করতে হয় । ভাবসম্প্রসারণ অনেকটা ভাবার্থের বিপরীত । কোনো পদ্যাংশ বা গদ্যাংশের ভেতর একটি গূঢ় তাৎপর্য অত্যন্ত স্বপ্নায়তনে থাকে । তাকে বিস্তৃতভাবে প্রকাশ করার নামই ভাবসম্প্রসারণ। ইংরেজিতে এটিকে Amplification বা Explanation of idea বলে । 

সুতরাং যে ভাব বা Idea সংক্ষেপে বা ইঙ্গিতে করা হয়েছে , তাকেই বিস্তৃত করে প্রকাশ করাকে ভাবসম্প্রসারণ বলা হয় ।

আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের সর্বোচ্চ ভালো এবং সহজ লেখার মাধ্যমে এবং অসংখ্য ভাবসম্প্রসারণ দেওয়ার জন্য। ভালো মানের ভাবসম্প্রসারণ আপনাদের দিয়ে থাকি এই ওয়েবসাইট। 

সাধারণত ভাবটি রূপকধর্মী , সংকেতময় বা তাৎপর্যপূর্ণ শব্দগুচ্ছের আবরণে প্রচ্ছন্ন থাকে । নানা দিক থেকে সেই ভাবটির ওপর আলোকপাত করে তার যরূপ তুলে ধরা হয় ভাবসম্প্রসারণে । ভাবটি বিশ্লেষণ করতে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি , এ ধরনের গদ্য বা পদ্যাংশে সাধারণত মানবজীবনের কোনো মহৎ আদর্শ , মানবচরিত্রের কোনো বিশেষ বৈশিষ্ট্য , নৈতিকতা , প্রণোদনমূলক কোনো শক্তি , কল্যাণকর কোনো উক্তির অৎপর্যময় ব্যঞ্জনাকে ধারণ করে থাকে । ভাব - সম্প্রসারণ করার সময় সেই গভীর ভাবটুকু উদ্ধার করে সংহত বক্তব্যটিকে পূর্ণভাবে ব্যাখ্যা করা হয় । আবার সেই ভাব রূপক - প্রতীকের আড়ালে সুপ্ত থাকলে প্রয়োজনে যুক্তি , উপমা , উদাহরণ ইত্যাদির সাহায্যে বিশ্লেষণ করা হয় । ভাবসম্প্রসারণের সকল তালিকা নিচে দেওয়া হয়েছে। আপনাদের প্রয়োজনীয় ভাবসম্প্রসারণ দেখু এবং কোন ভাবসম্প্রসারণ না পেয়ে থাকে তাহলে কমেন্টে আমাদের জানাবেন।



Search Table Record



অভাব অল্প হলে দুঃখ অল্প হয়ে থাকে
অসির চেয়ে মসি বড়
অর্থ-সম্পদের বিনাশ আছে ,কিন্তু জ্ঞান -সম্পদ কখনো বিনষ্ট হয় না
অন্য খরচের চেয়ে বাজে খরচেই মানুষকে চেনা যায়
অদৃষ্টেরে শুধালেম, চিরদিন পিছে অমােঘ নিষ্ঠুর বলে কে মোরে ঠেলিছে?
অতি দীন ও অশক্ত লোকেরাই দৈবের দোহাই দিয়ে থাকে
অর্থই অনর্থের মূল
অন্তরে অনিষ্ট চিন্তা মখেতে মিষ্টতা, তার চেয়ে ঢের ভালো প্রকাশ্যে শক্রতা
অহংকার পতনের মূল
অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে
অভাবে স্বভাব নষ্ট
অনেক কিছু ভাবার চেয়ে অল্প কিছু করাই শ্রেয়

আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য
আলস্য এক ভয়ানক ব্যাধি
আমার একার আলো সে যে অন্ধকার, যদি না সবারে অংশ দিতে পারি তার
আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা। আমি বাঁধি তার ঘর। আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।
আলো বলে অন্ধকার তুই বড়ো কালো, অন্ধকার বলে ভাই তাই তুমি আলো
আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে
আপনা রাখিলে ব্যর্থ জীবন সাধনা/ জনম বিশ্বের তরে..
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে, আসে নাই কেহ অবনী পরে..

ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়

ভাব-সস্প্রসারণ নেই

উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অধমের সাথে, তিনিই মধ্যম যিনি চলেন তফাত

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

একতাই বল
এ পৃথিবী অলস কর্মভীরুদের জন্য নয়
এ জগতে হায়, সে বেশি চায় আছে যার ভূরি ভুরি,রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

কীর্তিমানের মৃত্যু নাই
কে লইবে মারো কার্য কহে সন্ধ্যারবি
কালো আর ধলো বাইরে কেবল, ভিতরে সবার সমান রাঙা
কর যুদ্ধ বীর্যবান যায় যাবে যাক কেন প্রাণ/মহিমাই জগতে দুর্বল
কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ? উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?
কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে, দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?
কত বড়ো আমি, কহে নকল হীরাটি তাইতো সন্দেহ করি, নহ ঠিক খাটি
কালো আর ধলো বাহিরে কেবল ভিতরে সবারই সমান রাঙ্গা
কাটা বনের গোলাপই সত্যিকারের গোলাপ
কাক কোকিলের একই বর্ণ, স্বরে কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন
কাজ করায় অগৌরব নেই, অগৌরব হলো মিথ্যায়, মূর্ধতায়
কর্তব্যের কাছে ভাই বন্ধু কেউ নেই
কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহুদূর, মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতে সুরাসুর
করিতে পারি না কাজ সদা ভয়, সদা লাজ সংশয়ে সংকল্পে সদা টলে পাছে লোকে কিছু বলে

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

গতিই জীবন, স্থিতিতে মৃত্যু
গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন।নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন

জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান
জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি যেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।
ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

চকচক করিলেই সোনা হয় না
চরিত্রহীন ব্যক্তি পশুর সমান
চন্দ্র কহে, বিশ্বে আলো দিয়েছি ছড়ায়ে। কলঙ্ক যা আছে তা আছে মোর গায়ে
চরিত্র মানুষের অমূল্য সম্পদ
চোর দোষী বটে, কিন্তু কৃপণ-ধনী তদপেক্ষা শতগুণে দোষী

ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল

জন্ম হউক যথা তথা, কর্ম হউক ভালো
জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে সে জাতির নাম মানুষ জাতি
জাতীয় জীবনে সন্তোষ এবং আকাক্ষা দুয়েরই মাত্রা বাড়িয়া গেলে বিনাশের কারণ ঘটে
জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর
জগতে দরিদ্ররূপে ফিরি দয়া তরে গৃহহীনে গৃহ দিলে আমি থাকি ঘরে
জনগণনন্দিত একজন সাহসী নেতার কণ্ঠস্বর সহস্র বুলেটের চেয়ে শক্তিশালী
জাল করে, পক্ক আমি উঠাব না আর জেলে কহে, মাছ তবে পাওয়া হবে ভার

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

তরুলতা সহজেই তরুলতা, পশুপাখিমা সহজেই পশুপাখি, কিন্তু মানুষ প্রাণপণ চেষ্টায় তবে মানুষ
তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন
ত্যাগে সুখ নাই, কর্ম-সম্পাদনেই প্রকৃত সুখ
তৃষ্ণার জল যখন আশার অতীত হয় মরীচিকা তখন সহজে ভোলায়
তেলা মাথায় তেল দেওয়া মনুষ্য জাতির রোগর

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

দাও ফিরে সে অরণ্য , লও এ নগর
দণ্ডিতের সাথে দণ্ডদাতা কাঁদে যবে সমান আঘাতে সর্বশ্রেষ্ঠ সে বিচার
দুধ কলায় সমৃদ্ধ সোনার খাঁচা অপেক্ষা ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ অজানা আকাশ পাখির অনেক প্রিয়
দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য
দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটাকে রুখি সত্য বলে আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি
দুর্নীতি জাতীয় জীবনের সকল উন্নতির অন্তরায়
দুঃখ যে পাপের ফল তাহা কে বলিল, পুণ্যেরও ফল হইতে পারে
দুঃখের মতো এত বড়ো পরশপাথর আর নেই
দশের লাঠি একের বোঝা

ধৈর্য ধর ধৈর্য ধর, বাঁধ বাঁধ বুক সংসারে সহস্র দুঃখ আসিবে আসুক
ধ্বনিটিরে প্রতিধ্বনি সদা ব্যঙ্গ করে ধ্বনির কাছে ঋণী সে যে পাছে ধরা পড়ে
ধনী হয়ে গরিবের স্বপ্ন দেখা এক নতুন বিলাসিতা
ধনের মানুষ অপেক্ষা মনের মানুষই বড়

নীচ যদি উচ্চ ভাষে সুবুদ্ধি উড়ায়ে হাসে
নাম মানুষকে বড় করে না , মানুষই নামকে বড় করে তোলে
নানান দেশের নানান ভাষা বিনা স্বদেশি ভাষা পুরে কি আশা
নহে আশরাফ আছে যার শুধু বংশ পরিচয়,সেই আশরাফ জীবন যার পুণ্য কর্মময়

পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি
প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক
পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না,পরের জন্য তোমার হৃদয় - কুসুমকে প্রস্ফুটিত করিও
পাপীকে নয় , পাপকে ঘৃণা কর
প্রাণ থাকলেই প্রাণী হয় , কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না
পথের প্রান্তে আমার তীর্থ নয়, পথের দুধারে আছে মোর দেবালয়
পেচা রাষ্ট্র করে দেয় পেলে কোন ছুতা, কেবল আমার সঙ্গে সূর্যের শত্রুতা
পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই
পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে, মানুষ হইতে দাও তোমার সন্তানে
পরের অভাব মনে করিলে চিন্তন, আপন অভাব ক্ষোভ থাকে কতক্ষণ
পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন। নিজের অনিষ্ট বীজ করে সে বপন
প্রকৃত বীর একবারই মরে, কিন্তু কাপুরুষেরা মরে বারবার
পথ পথিকের সৃষ্টি করে না পথিকই পথের সৃষ্টি করে
প্রয়োজনে যে মরিতে প্রস্তুত বাঁচিবার অধিকার তাহারই়

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

বিদ্যার সাধনা শিষ্যকে নিজে অর্জন করতে হয়, গুরু উত্তরসাধক মাত্র
বিদ্যার সঙ্গে সম্পর্কহীন জীবন অন্ধ এবং জীবনের সঙ্গে সম্পর্কহীন বিদ্যা পঙ্গু
বিদ্বানের দোয়াতের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র
বুদ্ধি যার বল তার
বাংলার ইতিহাস এ দেশের মানুষের রক্ত দিয়ে রাজপথ রঞ্জিত করার ইতিহাস
বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়
বলো মিথ্যা আপনার সুখ, মিথ্যা আপনার দুঃখ। স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ। বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখেনি বাঁচিতে
বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর
বেঁচেও মরে যদি মানুষ দোষে, মরেও বাঁচে যদি মানুষ ঘোষে
বিশ্রাম কাজেরই অঙ্গ একসাথে গাঁথা, নয়নের অংশ যেন নয়নের পাতা
বিদ্যা বিনয় দান করে বিনয় দ্বারা জগৎ বশীভূত হয়
বড় যদি হতে চাও ছোটো হও তবে
বিত্ত হতে চিত্ত বড়

ভোগে সুখ নাই, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ
ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ
ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই জ্ঞানীর কাজ
ভোগে সুখ নাই, কর্ম সম্পাদনেই প্রকৃত সুখ

মিত্রত্ব সর্বত্রই সুলভ,মিত্রত্ব রক্ষা করাই কঠিন
মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন , বিলাস ধন নহে
মুকুট পরা শক্ত কিন্তু মুকুট ত্যাগ আরও কঠিন
মিথ্যা শুনিনি ভাই, এই হৃদয়ের চেয়ে বড়ো কোনো মন্দির কাবা নাই
মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন
মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে, হারা শশীর হারা হাসি, অন্ধকারেই ফিরে আসে
মনেরে আজ কহ যে ভালো মন্দ যাহাই আসুক সত্যেরে লও সহজে
মানুষ যেদিন পরের জন্য কাঁদতে শেখে সেদিন সে দেবত্ব লাভ করে
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে, বয়সের মধ্যে নয়। না
মানুষকে ভুল করিতে না দিলে, মানুষকে শিক্ষা লাভ করিতে দেওয়া হয় না
মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই

যে সহে সে রহে , সুবরে মেওয়া ফলে
যৌতুক একটি সামাজিক ব্যাধি
যে ফুল ফুটিতে ঝরেছে ধরণীতে, যে নদী মরুপথে হারালো ধারা। জানি হে, জানি, তাও হয়নি হারা
যে জাতি জীবনহারা অচল অসাড়, পদে পদে বাধে তারে জীর্ণ লোকাচার
যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন
যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই, যাহা পাই তাহা চাই না
যে একা সে-ই সামান্য, যাহার ঐক্য নাই, সেই তুচ্ছ
যত বড় হোক ইন্দ্রধনু সে সুদূর আকাশে আঁকা আমি ভালোবাসি মোর ধরণীর প্রজাপতিটির পাখা
যে ব্যক্তি কাজ করে তাহারই ভ্রান্তি ঘটে
যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি, আশু গৃহে তার দেখিবে না আর নিশীতে প্রদীপ ভাতি
যারে তুমি নিচে ফেল, সে তোমারে বাঁধিবে যে নিচে পশ্চাতে রেখেছ যারে, সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে

রথযাত্রা লোকারণ্য মহা ধুমধাম, ভক্তেরা লুটায়ে পথে করিছে প্রণাম
রাত যত গভীর হয় প্রভাত তত নিকটে আসে
রাত্রে যদি সূর্যশােকে ঝরে অশ্রুধারা সূর্য নাহি ফিরে, শুধু ব্যর্থ হয় তারা

লোভে পাপ পাপে মৃত্যু

শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড
শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির, লিখে রেখ এক ফোঁটা দিলেম শিশির
গশুধাল পথিক, সাগর হতে কি অধিক ধনবান জ্ঞানী বলেন, বাছা, তুষ্ট হৃদয় তরো চেয়ে গরীয়ান
শিক্ষার্থী শিক্ষকের মানস সন্তান

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

স্পষ্টভাষী শত্রু নির্বাক মিত্র অপেক্ষা ভালো
সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত
সে কহে বিস্তর মিছা , যে কহে বিস্তর
সবলের পরিচয় আত্মপ্রসারে,আর দুর্বলের স্বস্তি আত্মগোপনে
স্বার্থপরতা মানবজীবনের উন্নতির পথে অন্যতম প্রতিবন্ধক
সুবরে মেওয়া ফল
সঙ্গদোষে লোহা ভাসে
সঙ্কল্প করেছ যাহা, সাধন করহ তাহা, রত হয়ে নিজ নিজ কাজে
সৎসঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ
স্বার্থপরতা মানবজীবনের উন্নতির পথে অন্যতম প্রতিবন্ধক
সকল জাতই সৃষ্টি যে তাঁর এ বিশ্বমায়ের বিশ্বময় মায়ের ছেলে সবাই সমান, তার কাছে নাই আত্মপর
স্বদেশের উপকারে নাই যার মন। কে বলে মানুষ তারে? পশু সেইজন
সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা, এ আশা তার একমাত্র ভেলা
সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে
সেই ধন্য নরকুলে লোকে যারে নাহি ভুলে,মনের মন্দিরে নিত্য সেবে সর্বজন
সুজনে সুযশ গায় কুযশ ঢাকিয়া, কুজনে কুরব করে সুরব নাশিয়া
সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়, অসময়ে হায় হায় কেউ কারো নয়
সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা
স্পষ্টভাষী শত্রু নির্বাক বন্ধু অপেক্ষা ভালো
সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন

হে অতীত তুমি ভুবনে ভুবনে, কাজ করে যাও গােপনে গােপনে
হাতে কাজ করায় অগৌরব নাই, অগৌরব হয় মিথ্যায়, মূর্খতায়

ক্ষ
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানাে রুটি
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকণা বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

ভাব সম্প্রাসারণ নেই

#
ভাব সম্প্রাসারণ নেই
No Comment
Add Comment
comment url