বাংলা রচনা প্রবন্ধ রচনা কি? প্রবন্ধ রচনা তালিকা (Bangla Rochona)
বাংলা প্রবন্ধ রচনা এই পেজটিতে আপনি সব শ্রেণীর জন্য উপযোগী রচনা পাবেন। বাংলা লেখা সকল পরীক্ষায় লেখার উপযোগী রচনা পাবেন Bangla Rochona, Rachona, for class 6, 7, 8 ,9 10, 11 JSC SSC HSC
বাংলা প্রবদ্ধ রচনা (Bangla Rochona) |
রচনা কি?
“রচনা” শব্দের অর্থ কোনোকিছু নির্মাণ বা সৃষ্টি করা। কোনো বিশেষ ভাব বা তত্ত্বকে ভাষার মাধ্যমে পরিস্ফুট করে তোলার নামই রচনা। রচনাকে সাধারণত সৃষ্টিশীল কর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে বিষয়ের উপস্থাপনা , চিন্তার ধারাবাহিকতা , সংযত বর্ণনা , ভাষার প্রাঞ্জলতা ও যুক্তির সুশৃঙ্খল প্রয়োগ থাকে। লেখকের চিন্তা , কল্পনা ও বুদ্ধির মিলিত প্রয়াসে রচনা উৎকৃষ্ট হয়ে ওঠে।
প্রবন্ধ রচনার উপকারিতা
শিক্ষার্থীদের বেলায় রচনা ও প্রবন্ধ উভয়ই সমার্থক। শিক্ষার্থীদের রচনায় নতুন কোনো ভাব বা তত্ত্ব থাকে না। একটা নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা মনের ভাব বা বক্তব্যকে প্রকাশ করে। রচনা বা প্রবন্ধ লেখার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থী কোনো বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা ব্যক্ত করতে পারে। এতে তার বক্তব্যকে গুছিয়ে বলার দক্ষতা জন্মে। কোনো বিষয় সম্পর্কে স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। রচনা লেখার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীর ভাষা ব্যবহারেরও দক্ষতা জন্মে। বক্তব্যকে সুস্পষ্ট করার জন্য যথার্থ শব্দ প্রয়োগ এবং উপমা , অলংকার ইত্যাদির ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষার্থী সচেতন হয়ে ওঠে। প্রকাশের জড়তা কাটিয়ে ওঠা ও ভাষাগত দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রবন্ধ রচনার অনুশীলন প্রয়োজন। এছাড়া শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত আবেগ , অনুভূতি , অভিজ্ঞতা , ব্যক্তিত্বের স্বাধীন প্রকাশের জন্য প্রবন্ধ রচনা অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই।
রচনার প্রধান অংশ কয়টি?
প্রবন্ধ রচনার প্রধান অংশ তিনটি। যেমন-
(১) ভূমিকা
(২) বিষয়বস্তু
(৩) উপসংহার।
প্রবন্ধ রচনার অংশ কয়টি ও কি কি?
(২) বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্য : বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্যই হচ্ছে রচনার প্রধান অংশ। এ অংশে রচনার মূল বিষয়বস্তুর সামগ্রিক পরিচয় স্পষ্ট করতে হয়। বিষয় বা ভাবকে পরিস্ফুট করার জন্য প্রয়োজনে ছোট ছোট অনুচ্ছেদ ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে লক্ষ রাখতে হবে , অনুচ্ছেদগুলোর ধারাবাহিকতা যেন বজায় থাকে। বক্তব্যকে স্পষ্ট করার জন্য এ অংশে প্রয়োজনে উদাহরণ , উপমা , উদ্ধৃতি ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।
(৩) উপসংহার : বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্য আলোচনার পর এ অংশে একটা সিদ্ধান্তে আসা প্রয়োজন হয় বলে এটাকে “উপসংহার” নামে অভিহিত করা হয়। এখানে বর্ণিত বিষয়ে লেখকের নিজস্ব মতামত বা অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
প্রবন্ধ রচনার শ্রেণিবিভাগ কয়টি?
বিষয়বস্তু অনুসারে প্রবন্ধ রচনাকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
(১) বর্ণনামূলক রচনা ও
(২) চিন্তামূলক রচনা।
সাধারণত বর্ণনামূলক রচনা স্থান , কাল , বতু , ব্যক্তিগত স্মৃতি - অনুভূতি ইত্যাদি বিষয়ে হয়ে থাকে। ধান , পাট , শরৎকাল , কাগজ , টেলিভিশন , বনভোজন , শৈশব স্মৃতি ইত্যাদি রচনা এই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। আর চিন্তামূলক রচনায় থাকে সাধারণত তত্ত্ব , তথ্য , ধ্যান - ধারণা , চেতনা ইত্যাদি। শ্রমের মর্যাদা , বাংলাদেশের বন্যা ও তার প্রতিকার , পরিবেশ দূষণ , অধ্যবসায় , সত্যবাদিতা , চরিত্র গঠন প্রভৃতি এই শ্রেণির রচনার মধ্যে পড়ে।
প্রবন্ধ রচনায় লেখার দক্ষতা অর্জনের উপায়
প্রবন্ধ রচনায় দক্ষতা অর্জনের উপায়সমূহ নিম্নরূপ :
(১)
প্রবন্ধ লেখার দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রচুর প্রবন্ধ বা রচনা পড়তে হবে। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত প্রবন্ধ , সংবাদ , প্রতিবেদন , ফিচার ইত্যাদি নিয়মিত পাঠ করলে নানা বিষয়ে ধারণা জন্মায় এবং শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি পায়। এতে লেখা সহজ হয়ে ওঠে।
(২)
নিজের অভিজ্ঞতা , শিক্ষা , চিন্তাশক্তি , পঠন - পাঠন , ভাষাগত দক্ষতা ও উপস্থাপনা কৌশল ইত্যাদি প্রয়োগ করে প্রবন্ধ রচনাকে যথাসম্ভ হৃদয়গ্রাহী করার চেষ্টা করা উচিত।
(৩)
প্রবন্ধের বিষয়বস্তু সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। প্রবন্ধের মর্মবস্তু , যুক্তি , তথ্য , তত্ত্ব , বিচার - বিশ্লেষণ ইত্যাদি বিষয়ানুগ , প্রাসঙ্গিক ও সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া চাই। একই বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে , সেদিকে লক্ষ রাখা দরকার।
(৪)
জাষারীতিতে সাধু ও চলিত যেন মিশে না যায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। অযথা তপ্রাসঙ্গিক তথ্য , উদ্ধৃতি ব্যবহার করা উচিত নয়।
(৫)
প্রাসঙ্গিক তথ্য - উপাত্ত ছাড়াও নিজের বক্তব্যকে আরও জোরালো করার জন্য প্রবাদ - প্রবচন , কবিতার পক্তি , উদ্ধৃতি ইত্যাদি সন্নিবেশ করা যায়।
অধ্যবসায় ➔ |
অপসংস্কৃতি ও বর্তমান যুবসমাজ ➔ |
অর্থনৈতিক উন্নয়নে গার্মেন্টস শিল্প ➔ |
আ
ই
ইভটিজিংঃ একটি সামাজিক ব্যাধি ➔ |
ইন্টারনেট ➔ |
ঈ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
উ
উৎসবে বাংলাদেশ ➔ |
ঊ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ঋ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
এ
একটি শীতের সকাল ➔ |
একুশে ফেব্রুয়ারি ➔ |
একটি বর্ষণমুখর সন্ধ্যা ➔ |
একুশের চেতনা ➔ |
একটি নদীর আত্মকাহিনী ➔ |
একজন ফেরিওয়ালার আত্মকথা ➔ |
একটি চাঁদনী রাত ➔ |
একটি পূর্ণিমা রাত ➔ |
একটি জোছনা রাত ➔ |
ঐ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ও
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ঔ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ক
কর্তব্যনিষ্ঠা ➔ |
কম্পিউটার ➔ |
কৃষিকাজে বিজ্ঞান ➔ |
কর্ণফুলী টানেল ➔ |
কর্মমুখী শিক্ষা ➔ |
কৃষি সমস্যা ও সমাধান ➔ |
কাজী নজরুল ইসলাম ➔ |
কুটির শিল্প ➔ |
করোনা বিধ্বস্ত বাংলাদেশ ➔ |
করোনাভাইরাস ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ➔ |
খ
খাদ্যে ভেজাল ও তার প্রতিকার ➔ |
গ
গণশিক্ষা ➔ |
গ্রামে ফিরে যাই ➔ |
গ্রাম্য মেলা ➔ |
গ্রীষ্মের দুপুর ➔ |
গণমাধ্যম ➔ |
ঘ
প্রবন্ধ রচনা নেই |
ঙ
প্রবন্ধ রচনা নেই |
চ
চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অবদান ➔ |
চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞান ➔ |
চরিত্র ➔ |
চরিত্র ও মানব-জীবন ➔ |
চরিত্রই সম্পদ ➔ |
চৈত্রের এক দুপুরে ➔ |
ছ
ছাত্রজীবনের দায়িত্ব ও কর্তব্য ➔ |
জ
ঝ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ঞ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ট
টেলিভিশন ➔ |
ঠ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ড
ডেঙ্গুজ্বর ও তার প্রতিকার ➔ |
ঢ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ণ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ত
তথ্যপ্রযুক্তি ও বাংলাদেশ ➔ |
তথ্যপ্রযুক্তির মহাসড়কে বাংলাদেশ ➔ |
তোমার জীবনের লক্ষ্য ➔ |
তোমার প্রিয় গ্রন্থ ➔ |
তরুনসমাজের বিপদ্গামিতার কারন ➔ |
থ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
দ
ধ
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ন
প
পোশাক শিল্পঃ সমস্যা ও সম্ভাবনা ➔ |
পণপ্রথা ➔ |
পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য ➔ |
পরিবেশ সংরক্ষণে বনায়ন ➔ |
পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার ➔ |
পহেলা বৈশাখ ➔ |
পল্লি উন্নয়ন ➔ |
প্রতিভা ➔ |
প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্ব ➔ |
ফ
ফরমালিন: জনমনে নতুন আতঙ্ক ➔ |
ব
ভ
ভূমিকম্প ও বাংলাদেশ ➔ |
ভাষা আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা ➔ |
ম
য
যুবসমাজের অবক্ষয়ের কারণ ও প্রতিকার ➔ |
যোগাযোগ উন্নয়নে মোবাইল ফোন ➔ |
যৌন হয়রানী ➔ |
যৌতুক প্রথা একটি জাতীয় সমস্যা ➔ |
যখন সন্ধ্যা নামে➔ |
র
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ➔ |
রূপসী বাংলা ➔ |
ল
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
শ
শিষ্টাচার ➔ |
শ্রমিক দিবস➔ |
শ্রমের মর্যাদা ➔ |
শীতের সকাল ➔ |
শরতে হেমন্তে বাংলাদেশ ➔ |
শরতের সকাল ➔ |
শারদীয় প্রভাত ➔ |
শরৎকাল ➔ |
শীতকাল ➔ |
শৃঙ্খলাবোধ ➔ |
ষ
ষড়ঋতু ➔ |
স
হ
হযরত মুহাম্মদ (স.) ➔ |
ড়
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
ঢ়
প্রবন্ধ রচনা নেই ➔ |
#
১৪ই এপ্রিল ➔ |
২৬ শে মার্চ, ১৯৭১ ➔ |
৫২'র ভাষা আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা ➔ |
২১ শে ফেব্রুয়ারি ➔ |
১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস ➔ |